Electricity Bill: বিদ্যুৎ বিলে ১০০ শতাংশ করে ছাড় পাবেন কৃষকেরা, দারুণ সুযোগ এই রাজ্যে
Electricity Bill: লোকসভা নির্বাচনের আগেই কৃষকদের বিদুৎ বিলে শতভাগ ছাড় দেওয়ার প্রস্তাবে অনুমোদন, জানুন বিস্তারিত
Electricity Bill: লোকসভা নির্বাচনের আগেই কৃষকদের বিদুৎ বিলে শতভাগ ছাড় দেওয়ার প্রস্তাবে অনুমোদন, জানুন বিস্তারিত
২০২৪-এর লোকসভা ভোটের পূর্বে দেশের বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরা একাধিক কর্মসূচি গ্রহন করছে। উত্তরপ্রদেশের যোগী আদিত্যনাথ সরকার ইতিমধ্যে কৃষকদের জন্য কোষাগার খুলে দিয়েছে। আর এইবার যোগী সরকার কৃষকদের দেওয়া আরও একটি প্রতিশ্রুতি পূর্ণ করলেন। মঙ্গলবার লখনউতে মন্ত্রিসভার বৈঠকে কৃষকদের বিদ্যুৎ বিলের ওপর শতভাগ ছাড় দেওয়ার প্রস্তাবকে অনুমোদন করা হয়েছে। এর আওতায় গ্রাম ও শহরে নলকূপ ব্যবহারকারী কৃষকদের এক টাকার বিল দিতে হবে না। এর দ্বারা প্রায় দেড় কোটি কৃষক উপকৃত হবেন। এর অধীনে ১.০৪.২০২৪ থেকে কোনো বিল প্রদেয় হবে না এবং আগের বকেয়া বিলগুলিতে সুদ-মুক্ত পেমেন্ট স্কিম চালু করা হবে। উভয় ধরনের শহুরে নলকূপের মোট ১৪ লাখ ৭৮ হাজার বিদ্যুৎ বিলের ক্ষেত্রে ১০০% ছাড় দেওয়া হবে। গ্রামীণ এলাকায় প্রায় ১৪ লাখ ৭৩ হাজার নলকূপ রয়েছে। শহর এলাকায় ৫১৮৮ টি নলকূপ রয়েছে। উভয় ধরনের মোট ১৪ লাখ ৭৮ হাজার নলকূপের বিদ্যুৎ বিলে শতভাগ ছাড় দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: Ileana: মা হওয়ার পর কেমন আছেন ইলিয়ানা! যা বললেন সোশ্যালে
এছাড়াও, গ্লোবাল ইনভেস্টর সামিটে এনটিপিসির সাথে স্বাক্ষরিত চুক্তির পরিপ্রেক্ষিতে 50%-50% (রাজ্য সরকার এবং এনটিপিসি) অংশগ্রহণে আনপাড়ায় 800 মেগাওয়াট ক্ষমতার দুটি পাওয়ার প্ল্যান্ট ইউনিট অনুমোদন করা হয়েছে মন্ত্রিসভার তরফে। এতে মোট খরচ হবে ৮৬২৪ কোটি টাকা। প্রথম ইউনিটটি চালু হবে আনুমানিক ৫০ মাসের মধ্যে এবং দ্বিতীয় ইউনিটটি শুরু হবে আগামী ৬ মাসের মধ্যে। সেই সঙ্গে পাওয়ার কর্পোরেশনের ঘাটমপুরে ৬৬০ মেগাওয়াট সুপারক্রিটিক্যাল পাওয়ারের ৩টি ইউনিটের স্ট্যাম্প শুল্ক ও রেজিস্ট্রেশন ফি মওকুফের প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছে। গ্রিন হাইড্রোজেন নীতি 2024 সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে।
নগর উন্নয়ন দফতরে আগ্রায় পানীয় জল প্রকল্পের জন্য সংশোধিত ব্যয় সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছে। এছাড়াও, মাতৃভূমি অর্পণ যোজনা সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে যার 40% কাজ বহন করবে রাজ্য সরকার এবং 60% কাজ একজন নির্দিষ্ট ব্যক্তি করতে পারবেন। এর মধ্যে CCTV, সোলার লাইট, পার্ক এবং অন্যান্য নাগরিক সুবিধার জন্য একটি গভর্নিং বডি এবং কাউন্সিল গঠন করা হবে।
কৃষি ও কৃষি শিক্ষা দফতরে কৃষকদের ভুট্টার উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য রাজ্য সরকার 75টি জেলায় ভুট্টা উন্নয়ন প্রকল্প চালাবে। এর আগে কেন্দ্রীয় সরকারের সহায়তায় 11টি জেলায় এটি চালানো হয়েছিল। . কুশীনগরে মহাত্মা গৌতম বুদ্ধ ইউনিভার্সিটি অব এগ্রিকালচারাল টেকনোলজি ইপিসি মোডে নির্মাণের প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে, যার আনুমানিক ব্যয় ৪৩৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা। গবেষণার জন্য কৃষি খাতের তরফে ১১ কোটি ৯৫ লাখ টাকা প্রস্তাব অনুমোদন করেছে কৃষি খাত।
সব খবরের আপডেট সবার আগে পেতে অবশ্যই ফলো করতে পারেন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল, ফেসবুক পেজ।